গত ৫ নভেম্বর শেরপুরের বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে শ্রীবরদীতে প্রধান শিক্ষকের উপর হামলা শিরোনামে সংবাদটি আমাদের দৃষ্টি গোচর হয়েছে।
সংবাদে এডহক কমিটি ও ৬ষ্ঠ থেকে ১০ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের এ্যাসাইন্টমেন্ট তৈরি নিয়ে ভেলুয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুর রহিম সাহেবের উপর সহকারি শিক্ষক ফজলে রাব্বি রাসেল ও ফারুক মিয়া কৃর্তক হামলা ও কিল ঘুসির ঘটনাটি সত্য নয়।
প্রকৃত ঘটনা এই যে, গত ৫ নভেম্বর ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুর রহিম ৬ষ্ঠ থেকে ১০ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের এ্যাসাইন্টমেন্ট বিতরণের জন্য মিটিং কল করেন। প্রধান শিক্ষক অনলাইন ক্লাস স্কুলে স্থাপন না করে শেরপুরে এক শিক্ষকের বাসায় স্থাপন করেছেন। মিটিংয়ে এনিয়ে সহকারি শিক্ষক ফজলে রাব্বি রাসেল ও ফারুক মিয়া প্রধান শিক্ষকের সাথে কথা বললে প্রধান শিক্ষক উত্তেজিত হয়।
এতে করে বাজারে থাকা লোকজন ও কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থীর অভিভাবক ভেলুয়া ইউনিয়নের রাইরের লোক দিয়ে এডহক কমিটি গঠন করার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে কথা কাটাকাটি এবং বাকবিতন্ডার সৃষ্টি হয়।
এসময় আমরা উত্তেজিত লোকজনদের ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দেয়। এখানে কোন মারপিটের ঘটনা ঘটে নাই। মারপিটের ঘটনাটি মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
নিবেদক
সহকারি শিক্ষক ফজলে রাব্বি রাসেল ও সহকারি শিক্ষক ফারুক মিয়া।
ভেলুয়া উচ্চ বিদ্যালয়, শ্রীবরদী, শেরপুর