গতকাল থেকেই কলম্বোর আকাশ মেঘে ঢাকা। সাগরে নিম্নচাপ টাপ হয়তো হয়েছে। আজ সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ফোঁটা ফোঁটা বৃষ্টি হয়েছে। অনেকটা সময় সেটা বন্ধ ছিল। এ রিপোর্ট যখন লিখছি তখন শ্রীলঙ্কা সময় বিকাল ৬টা ১০। এই মুহূর্তে আবার গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আকাশে মেঘেরও কমতি নেই। ঘন মেঘে ভারি হয়ে আছে কলম্বোর আকাশ। মাঠের অবস্থাও খুব একটা সুবিধার মনে হচ্ছে না। উইকেটসহ পুরো মাঠ ঢেকে রাখা হয়েছে কাভার দিয়ে। শ্রীলঙ্কা ভারত ম্যাচ শুরু হওয়ার কথা সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায়। কিন্তু যা অবস্থা তাতে নির্ধারিত সময়ে খেলা শুরু হয় কি না সন্দেহ।
শ্রীলঙ্কায় সাধারণত বৃষ্টি হয় মূষলধারে, ২০-৩০ মিনিটের জন্য। কিন্তু আজকের অবস্থা সেরকম মনে হচ্ছে না। আকাশের অবস্থা বলে দিচ্ছে, যেকোনো সময় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি থামতে পারে, আবারও নাও থামতে পারে।
বৃষ্টির কারণে ম্যাচ পরিত্যক্ত হলে লাভ বাংলাদেশের। সহজ হবে টাইাগারদের ফাইনালে ওঠার রাস্তা। কারণ আজ এক দল দুই পয়েন্ট পাওয়া থেকে বঞ্চিত হবে। এক পয়েন্ট করে পাবে উভয় দল। মানে ভারত শ্রীলঙ্কার পয়েন্ট হবে ৩ করে। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ দুটি ম্যাচের একটিতে জিতলেই নিদাহাস ট্রফির ফাইনালে উঠে যাবে।
দেখা যাক কী হয়! বৃষ্টি ভাগ্য অবশ্য ভালোই বাংলাদেশের জন্য। ২০১৫ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছিল বাংলাদেশ, তাতে বৃষ্টির আশীর্বাদ ছিল। গতবছর ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শেষ চারে খেলার পেছনেও ছিল বৃষ্টির হাত।