সারাদেশে সাত দিনব্যাপী সর্বাত্মক লকডাউন চলছে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ায় দেশব্যাপী এ লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। সরকার নির্দেশিত কঠোর বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিনে শুক্রবার (২ জুলাই) শেরপুর শহর ছিল ফাঁকা। জরুরি সেবার আওতাভুক্ত কিছু যানবাহন ছাড়া তেমন কোনো পরিবহন চলাচল করতে দেখা যায়নি।
এদিন সকাল থেকেই বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। শেরপুর শহরের মোড়ে মোড়ে বসানো হয় চেকপোস্ট। তবে পণ্যবাহী পরিবহনের পাশাপাশি গুটিকয়েক রিকশা ও ইজিবাইক চলাচল করতে দেখা যায়। কেউ নিয়ম না মানলেই তাদের শাস্তির আওতায় আনতে মাঠে ছিল জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন শেরপুর টাইমসকে বলেন, বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে সকাল থেকে সড়কে পুলিশ তৎপর রয়েছে। শহরের মোড়ে মোড়ে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। অতি প্রয়োজন ছাড়া চলাচল করা যানবাহন আটকে দেয়া হচ্ছে।