ঐতিহ্যবাহী শেরপুর পৌরসভার নির্বাচনে দলীয় নেতাকর্মীদের ভোটে তৃনমূলে জনপ্রিয়তায় শীর্ষে থাকা জেলা আওয়ামীলীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক আনিসুর রহমান দলীয় শিষ্ঠাচার দিয়ে নেতাকর্মীদের মন জয় করে বিগত কয়েক বছর ধরে মাঠ দাপিয়ে বেড়ানো এ নেতা এখন জননেতায় রুপান্তরিত হয়েছে। দলীয় ফোরাম থেকে চায়ের দোকান পর্যন্ত সর্বাধিক আলোচনায় উঠে এসেছে তার নাম ।
আনিসুর রহমান কে শেরপুর পৌরসভার মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে দেখতে চান সাধারণ মানুষ। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে নিবেদিত প্রাণ, তৃনমূল নেতাকর্মীদের আস্থার প্রতীক তিনি। শেরপুর পৌরসভার মেয়র প্রার্থী হিসেবে তিনি দীর্ঘদিন ধরে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিটি এলাকায় তার পোস্টার, ফেস্টুন, ব্যানার শোভা পাচ্ছে।
পৌর নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রার্থী মনোনয়নে জেলা আওয়ামীলীগ, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ ও শহর আওয়ামীলীগের তৃণমূলের ১০৯ জন ডেলিগেটের মধ্যে ১০৩ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করলে সেই ভোটযুদ্ধে সর্বচ্চো ৪৮ ভোট পেয়ে তিনি নেতাকর্মীদের ভালবাসা ও আস্থার প্রমাণ ধরে রাখেন ।
আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক ঐতিহ্যবাহী পরিবার থেকে উঠে আসা শেরপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে জেলা আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সাথে আন্তরিক সৌহার্দ্য ও যোগাযোগ রক্ষা করে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন তিনি।
আনিসুর রহমান আর্তমানবতা সেবার এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। এলাকায় রয়েছে একজন ক্লিন ইমেজের মানুষ হিসেবে সমধিক পরিচিতি। তিনি তার এলাকায় দলীয় লোকজন ছাড়াও শিক্ষক, ছাত্র, যুবক, আলেম, ব্যবসায়ী, সুশীল সমাজ, জেলে, মুচি, হিন্দু সম্প্রদায়, সাধারণ মানুষসহ সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি।
দলীয় পরিচয়ের উর্ধ্বে অবস্থান করে সকল শ্রেনী পেশার মানুষের সুখে -দু:খে পাশে থাকেন তিনি। যেকোন বিপদ-আপদে কেউ তার কাছ থেকে বিমুখ হয়ে যায় না । জনসেবায় দীর্ঘদিন ধরে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। ফলে আগামী শেরপুর পৌরসভার নির্বাচনে তিনি নৌকা প্রতীক পেয়ে খুব সহজেই বিপুল ভোটে নির্বাচিত হবেন বলে মনে করছেন স্থানীয় জনগণসহ রাজনীতি সংশ্লিষ্টরা ।
আনিসুর রহমান বলেন, মাদক মুক্ত, দূর্নীতি মুক্ত, সন্ত্রাস মুক্ত সমাজ গঠন করাই আমার লক্ষ্য। রাজনীতি আমার নেশা- ঠিক পেশা না। তাই মানুষের জন্য কাজ করতে চাই, মানুষের ভালবাসা অর্জন করতে চাই। আমাকে আপনাদের পাশে থাকার জায়গা দিলে, সারা জীবন মানুষের পাশে থেকে গণ মানুষের কাজ করব।
শেরপুর পৌরসভাকে আমি একটি ডিজিটাল নান্দনিক পৌরসভা হিসেবে গড়ে তুলব ইনশাআল্লাহ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর রুপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন করার জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে যাব। আমি কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী হতে চাই।