পবিত্র ঈদুল আযহার প্রথমদিন সকাল থেকে শ্রীবরদীতে প্রচন্ড তাপদাহের পর রাতে হঠাৎ করেই বৃষ্টিতে স্বস্তি নেমে আসে জনজীবনে। এতে করে শ্রীবরদীবাসীর ভ্যাপসা গরম থেকে কিছুটা হলেও স্বস্তি পেয়েছে। বৃষ্টির কারণে ধুলাবালি থেকেও মিলেছে নিস্তার। এদিকে ঈদে রাস্তায় বের হওয়া হাজারো মানুষ পেয়েছে স্বস্তির নিশ্বাস। তবে টানা প্রায় এক ঘন্টা যাবত বৃষ্টি থাকায় ভোগান্তিতে পড়ে পথচারী ও ব্যবসায়ীরা।
সোমবার (১২ আগস্ট) সন্ধ্যা থেকে হঠাৎ করে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়। রাত ১০টার দিকে শুরু হয় বৃষ্টি। একদিকে যেমন বৃষ্টিতে স্বস্তি আসে জনজীবনে অন্যদিকে কিন্তু বেকায়দায় পড়ে পথচারী ও ব্যবসায়ীরা। টানা প্রায় এক ঘন্টা বৃষ্টিতে বিভিন্ন এলাকার রাস্তায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। ফলে পথচারীরা বাসায় যেতে গাড়ী লাগছে বেশি।
পথচারী মুকুল মিয়া, রাব্বনী হোসেন বলেন, ‘ভাই গরমে ঘুরতে বেড়িয়েছিলাম, কিন্তু হঠাৎ করেই বৃষ্টি শুরু হয়; বৃষ্টিতে স্বস্তি নামলেও এখন বাড়ী যেতে পারছি না। গাড়ী ভাড়া চাচ্ছে বেশি। এতে বেকায়দায় আমরা।’
ব্যবসায়ী শামিম মিয়া বলেন, ‘সারাদিন খুব গরম গেছে, এখন হঠাৎ করেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এতে আমরা দোকান বন্ধ করে বাড়িতে যেতে পারছি না। গাড়ী ভাড়া বেশি চাচ্ছে।’
রিক্সাচালক আমজাদ আলী বলেন, ‘ভাই বৃষ্টির মধ্যে আমরা গাড়ী চালায়, আমাদেরতো একটু ভাড়া বাড়িয়ে দিবে।’
এছাড়াও ছোট ছোট রাস্তায় গর্তে পানি জমে যায়।