শেরপুরে এ বছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলে নকলা উপজেলার চন্দ্রকোনা কলেজ শীর্ষে অবস্থান করছে। এই কলেজের ২৫০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২০০ জন পাশ করেছেন। তবে কেউ জিপিএ-৫ পাননি। পাশের হার শতকরা ৮০ ভাগ। জেলার ২৬টি কলেজের মধ্যে ১৯ কলেজের কোন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পাননি।
শেরপুর সরকারি কলেজ থেকে ১ হাজার ৬০৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ১ হাজার ১৭১ জন পাস করেছেন। পাশের হার শতকরা ৭২.৮২ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫১ জন।
শেরপুর সরকারি মহিলা কলেজের ৮২৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছেন ৪৭৬ জন। পাশের হার ৫৭.৬৩ ভাগ। কেউ জিপিএ-৫ পাননি। শ্রীবরদী সরকারি কলেজের ৯৮৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছেন ৫৫৭ জন। পাশের হার ৫৬.৪৩ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫ জন।
সদ্য জাতীয়করণ হওয়া ঝিনাইগাতী উপজেলার আদর্শ কলেজ, হাতিবান্ধা থেকে ১৯৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৬৮ জন পাশ করেছেন। পাশের হার মাত্র ৩৪.৩৪ ভাগ। কেউ জিপিএ-৫ পাননি।