সোমবার , ২০শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - গ্রীষ্মকাল || ১১ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি

ঘূর্ণিঝড় “ইয়াস” মোকাবেলায় প্রস্তুত শেরপুর – ডিসি আনার কলি মাহবুব

প্রকাশিত হয়েছে -

ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবেলায় শেরপুরে সবধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক আনার কলি মাহবুব। তিনি বলেন, সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক সকল প্রস্তুতি ইতোমধ্যে নেয়া হয়েছে। জরুরী প্রয়োজনের শুকনো খাবার ও প্রয়োজনীয় সকল কিছু ইতোমধ্যে মজুদ রাখা হয়েছে। আজ দুপুরে শেরপুর জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়সহ সকল প্রাকৃতিক দূর্যোগ মোকাবেলায় প্রশাসনের পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও সচেতন থাকতে হবে। বয়স্ক ও শিশুদের প্রতি সজাগ থাকতে হবে। আগে থেকেই অসুস্থ, বৃদ্ধ ও শিশুদের প্রয়োজনীয় সকল কিছুর ব্যবস্থা করে নিরাপদে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।

এদিকে টানা তিন দিনের তাপদাহে অতিষ্ট শেরপুরে সোমবার রাতে দেখা মিলেছে বৃষ্টির। আজও সূর্যের প্রখরতা থাকলেও বাতাস থাকায় জনজীবনে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে। এর আগে ঘূর্ণিঝড় ফনির প্রভাবে বেশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিলো শেরপুরে। ফনির গতিপথ শেষ মুহূর্তে শেরপুর হওয়ায় দুইদিন টানা বর্ষণ ও ঝড়ের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিলো জনজীবন। প্রায় ছয় ঘন্টা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিলো পুরো শেরপুর শহর।

Advertisements

পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘণীভূত হয়ে একই এলাকায় ঘূর্ণিঝড় ইয়াস-এ পরিণত হয়েছে। আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, ঘূর্ণিঝড় ইয়াস বুধবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকাসহ বিভিন্ন জেলায় আঘাত হানতে পারে। ইতোমধ্যে ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশনে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে দুই হাজার পরিবার।
ঘূর্ণিঝড় “ইয়াস” মোকাবেলায় প্রস্তুত শেরপুর

ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবেলায় শেরপুরে সবধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক আনার কলি মাহবুব। তিনি বলেন, সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক সকল প্রস্তুতি ইতোমধ্যে নেয়া হয়েছে। জরুরী প্রয়োজনের শুকনো খাবার ও প্রয়োজনীয় সকল কিছু ইতোমধ্যে মজুদ রাখা হয়েছে। আজ দুপুরে শেরপুর জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

এদিকে টানা তিন দিনের তাপদাহে অতিষ্ট শেরপুরে সোমবার রাতে দেখা মিলেছে বৃষ্টির। আজও সূর্যের প্রখরতা থাকলেও বাতাস থাকায় জনজীবনে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে। এর আগে ঘূর্ণিঝড় ফনির প্রভাবে বেশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিলো শেরপুরে। ফনির গতিপথ শেষ মুহূর্তে শেরপুর হওয়ায় দুইদিন টানা বর্ষণ ও ঝড়ের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিলো জনজীবন। প্রায় ছয় ঘন্টা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিলো পুরো শেরপুর শহর।

পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘণীভূত হয়ে একই এলাকায় ঘূর্ণিঝড় ইয়াস-এ পরিণত হয়েছে। আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, ঘূর্ণিঝড় ইয়াস বুধবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকাসহ বিভিন্ন জেলায় আঘাত হানতে পারে। ইতোমধ্যে ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশনে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে দুই হাজার পরিবার।