প্রিয়জনের সান্নিধ্য পেতে পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিনও বাড়ি ফিরছেন মানুষ। বিশেষ করে বাস ও সিএনজিতে বাড়ি ফেরার ক্ষেত্রে কয়েকগুণ অতিরিক্ত ভাড়া গুণতে হচ্ছে যাত্রীদের। তাই বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত ভাড়ায়ই ভরসা করতে হয়েছে ঘরমুখো মানুষকে।
শুক্রবার রাতে শেরপুর শাপলা চত্ত্ব খোয়ারপাড় সিএনজি ষ্ট্যান্ড থেকে শ্রীবরদী ৮০-১২০ টাকা, ঝিনাইগাতী ৭০-১০০ টাকা এবং তিনানী-নালিতাবাড়ীতে ৫০-২০০ টাকায় জনপ্রতি সিএনজি ভাড়া রাখা হয়েছে। একই সাথে বিভিন্ন উপজেলা থেকেও শহরমুখী সিএনজি গুলোতে ভাড়া রাখা হয়েছে দ্বিগুণ।
আজ ঈদের দিনেও এইসব রুটে সিএনজি ভাড়া দ্বিগুণ থেকে তিনগুণ পর্যন্ত রাখা হচ্ছে। বেশিরভাগ সিএনজি মালিনদের অভিযোগ, শহরে মাত্র একটি গ্যাস ফিলিং ষ্টেশন থাকায় বেশিরভাগ সিএনজি গ্যাস নিতে সময় লাগে ৩ থেকে ৬ ঘন্টা, গ্যাসের পরিমাণও থাকে কম। তাই কম সময়ে পুষিয়ে নিতে বাড়তি ভাড়া নিচ্ছেনা তারা।
এদিকে ঈদে ঘরমুখো মানুষ বলছেন, ঢাকা থেকে আসতে যে বেগ পেতে হয়নি, আজ সিএনজিতে সেই বেগ পেতে হচ্ছে। আমাদের দূর্বলতাকে পুঁজি করে এই ভাড়া বাড়ানো হয়েছে। তবে যেতে যেহেতু হবেই, তাই বেশি ভাড়াতেই বাড়ি ফিরছি।