শ্রীবরদীতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সেঁজুতি ধরের হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহের হাত থেকে রক্ষা পেল নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থী। সে পৌর শহরের তাতিহাটি আইডিয়াল স্কুলের ৯ম শ্রেণির ছাত্রী। ঘটনাটি ঘটেছে রোববার রাতে।
জানা গেছে, উপজেলার রানী শিমুল ইউনিয়নের প্রত্যন্ত গ্রাম রানি শিমুল গ্রামের ওই শিক্ষার্থীর সাথে একই গ্রামের ধুলু চন্দ্র বর্মনের ছেলে লিটন চন্দ্র বর্মনের সাথে বিবাহের আয়োজন চলছিল। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সেঁজুতি ধরের নির্দেশনায় ও ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদ রানার সহযোগিতায় ইউনিসেফের উপজেলা কো-অর্ডিনেটর সাইফুল ইসলাম ও ইউনিয়ন কো-অর্ডিনেটর রাশেদ মাহমুদ এবং বাদল মিয়া ঘটনাস্থলে গিয়ে মেয়ের বাবা-মা‘র সাথে বাল্য বিবাহের কুফল সম্পর্কে আলোচনা করেন। পরবর্তীতে মেয়ের বাবা নিজের ভুল বুজতে পেরে তাৎক্ষনিকভাবে বিবাহ ভেঙ্গে দেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সেঁজুতি ধর জানান, বাল্য বিবাহের খবর শুনে ইউনিসেফ কর্মী ও ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যানকে ঘটনাস্থলে পাঠিয়েছিলাম। তারা বাল্য বিবাহটি বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছে।