পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৮ থেকে ১১ জুলাইয়ের মধ্যে চীন সফর করবেন বলে প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
এর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আন্তর্জাতিক বিভাগের মন্ত্রী লিউ জিয়ানশাও।
বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে দুই দেশের মধ্যে কয়েকটি চুক্তি স্বাক্ষর ও সমঝোতা স্বারক সই হবে বলে আশা করছি। যা দুই দেশের সম্পর্কের মাইলফলক হতে পারে। আর প্রধানমন্ত্রী ৮ থেকে ১১ জুলাইয়ের মধ্যে চীন সফর করবেন বলে প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, উৎপাদন এবং বাণিজ্য বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশের যে লক্ষ্য নিয়ে দেশ এগুচ্ছে, সে পথে আমাদের পাশে থাকতে চায় চীন। এছাড়াও বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে সফররত চীনা কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিনিধিদের সঙ্গে।
এ বৈঠকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চীনের সহযোগিতা কামনা করেছে বাংলাদেশ বলেও জানান হাছান মাহমুদ।
চীনের কমিউনিস্ট পার্টির আন্তর্জাতিক বিভাগের মন্ত্রী লিউ জিয়ানশাও বলেন, রোহিঙ্গাদের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, তাদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়টি দিন দিন কঠিন হয়ে পড়ছে।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দেন জিয়ানশাও।