শারদীয় দূর্গাপূজায় শেরপুরে এবার ব্যতিক্রমী এক আয়োজন করেছে বাগবাড়ি বয়েজ ক্লাব নামে একটি সংগঠন। তারা পুকুরে তৈরি করেছেন পদ্মা সেতুর আদলে সেতু ও অপর পাশে তৈরি করেছেন পূজা মণ্ডপ। আর এটি দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করছে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রতির জেলা শেরপুর। এই জেলায় প্রতি বছর উৎসব মুখর পরিবেশে শারদীয় দুর্গোৎসব পালিত হয়। এ বছর জেলায় ১৫৫টি পূজা মন্ডপে অনুষ্ঠিত হচ্ছে দূর্গা পূজা। তবে, এগুলো মধ্যে নজর কেড়েছে শহরের বাগবাড়ি বয়েজ ক্লাব নামে একটি সংগঠনের পূজা মন্ডপ। তারা পুকুরে বানিয়েছেন পদ্মা সেতুর আদলে সেতু ও অপর পাশেই তৈরি করেছেন পূজা মন্ডপ। যা দেখতে ভিড় করছে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ। পদ্মা সেতু না দেখলেও এই সেতু দেখে পদ্মা সেতুর অনুভব করতে পারছেন দর্শনার্থীরা। তাই দূর-দূরান্ত থেকে এই মন্ডপ দেখতে আসছেন তারা।
পদ্মা সেতু দেখতে আসা স্কুল শিক্ষার্থী ঋতু দাস বলেন, আমি বাস্তবে কখনো পদ্মা সেতু দেখিনি, তবে এখানে এসে দেখলাম, আসলে বাস্তবের সেতুর মতো মনে হচ্ছে। আমি খুব খুশি, আমার মতো অনেকেই এটা দেখতে এসেছে।
অর্পিতা দে বলেন, এই সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রতি বছর পূজা মন্ডপে কিছু ভিন্নতা থাকে, এবারো তাই হয়েছে। সত্যি বলতে, বাস্তবে যে পদ্মা সেতু; ঠিক এমনই হয়েছে। আমি তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই।
কলেজ শিক্ষার্থী লাবনী চন্দ্র বলেন, বান্ধবীদের সাথে নিয়ে ঘুরতে এসেছি, দেখলাম অনেক সুন্দর করে পদ্মা সেতুর আদলে সেতু বানানো হয়েছে। আমরা খুব খুশি, কারণ আমরা বাস্তবে পদ্মা সেতু দেখিনি, এটা থেকে অনেকটাই বাস্তবের মতো লাগলো। বান্ধবীদের সাথে ছবি তুলে স্মৃতিতে রেখে দিলাম।
বাগবাড়ি মন্দির উন্নয়ন কমিটির সভাপতি প্রলয় চন্দ্র দত্ত বলেন, প্রতি বছর আমরা নিজেদের অর্থায়নে মন্ডপে ভিন্নতা আয়োজন করি। এবার আমার টাকায় আমার সেতু স্বপ্নের পদ্মা সেতুর আদলে এই সেতুটি বানানো হয়েছে। প্রথম দিকে মানুষ না জানলেও এখন জেলার বিভিন্নস্থান থেকে দেখতে আসছে এই মন্ডপটি। এতে আমরা খুব খুশি। তবে দীর্ঘ ৪৫ বছর ধরে এই মন্ডপে পূজার উৎসব হলেও মন্দিরের তেমন উন্নয়ন হয়নি। এজন্য আমি জেলা পূজা উৎযাপন কমিটিসহ সরকারের সহযোগিতা কামনা করছি।
বাগবাড়ি বয়েজ ক্লাবের সভাপতি বিজয় চন্দ্র দে বাবন বলেন, মূলত বাস্তবে যারা পদ্মা সেতু দেখতে পারেননি, তাদের দেখার জন্যই এমন আয়োজন। যা প্রতি বছর ভিন্নতা থাকে এই সংগঠনের পূজা মন্ডপে। যদি আমরা ঠিকমতো সহযোগিতা পাই, তাহলে আগামীতে আরো বড় পরিসরে নতুন কিছু উপহার দিতে পারবো।
জেলা পূজা উৎযাপন পরিষদের সভাপতি এড. সুব্রত দে কুমার ভানু বলেন, আমরা প্রতিটি পূজা মন্ডপে সহযোগিতা করার চেষ্টা করছি। বাগবাড়িতে যে পূজা মন্ডপটি হয়েছে তা শহরের সবার নজর কেড়েছে। জেলায় এবার ১৫৫টি পূজা মন্ডপে দূর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. হান্নান মিয়া বলেন, আমরা প্রতিটি পূজা মন্ডপে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যরা মাঠে কাজ করছেন।
নামে একটি সংগঠন। তারা পুকুরে তৈরি করেছেন পদ্মা সেতুর আদলে সেতু ও অপর পাশে তৈরি করেছেন পূজা মণ্ডপ। আর এটি দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করছে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রতির জেলা শেরপুর। এই জেলায় প্রতি বছর উৎসব মুখর পরিবেশে শারদীয় দুর্গোৎসব পালিত হয়। এ বছর জেলায় ১৫৫টি পূজা মন্ডপে অনুষ্ঠিত হচ্ছে দূর্গা পূজা। তবে, এগুলো মধ্যে নজর কেড়েছে শহরের বাগবাড়ি বয়েজ ক্লাব নামে একটি সংগঠনের পূজা মন্ডপ। তারা পুকুরে বানিয়েছেন পদ্মা সেতুর আদলে সেতু ও অপর পাশেই তৈরি করেছেন পূজা মন্ডপ। যা দেখতে ভিড় করছে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ। পদ্মা সেতু না দেখলেও এই সেতু দেখে পদ্মা সেতুর অনুভব করতে পারছেন দর্শনার্থীরা। তাই দূর-দূরান্ত থেকে এই মন্ডপ দেখতে আসছেন তারা।
পদ্মা সেতু দেখতে আসা স্কুল শিক্ষার্থী ঋতু দাস বলেন, আমি বাস্তবে কখনো পদ্মা সেতু দেখিনি, তবে এখানে এসে দেখলাম, আসলে বাস্তবের সেতুর মতো মনে হচ্ছে। আমি খুব খুশি, আমার মতো অনেকেই এটা দেখতে এসেছে।
অর্পিতা দে বলেন, এই সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রতি বছর পূজা মন্ডপে কিছু ভিন্নতা থাকে, এবারো তাই হয়েছে। সত্যি বলতে, বাস্তবে যে পদ্মা সেতু; ঠিক এমনই হয়েছে। আমি তাদেরকে ধন্যবাদ জানাই।
কলেজ শিক্ষার্থী লাবনী চন্দ্র বলেন, বান্ধবীদের সাথে নিয়ে ঘুরতে এসেছি, দেখলাম অনেক সুন্দর করে পদ্মা সেতুর আদলে সেতু বানানো হয়েছে। আমরা খুব খুশি, কারণ আমরা বাস্তবে পদ্মা সেতু দেখিনি, এটা থেকে অনেকটাই বাস্তবের মতো লাগলো। বান্ধবীদের সাথে ছবি তুলে স্মৃতিতে রেখে দিলাম।
বাগবাড়ি মন্দির উন্নয়ন কমিটির সভাপতি প্রলয় চন্দ্র দত্ত বলেন, প্রতি বছর আমরা নিজেদের অর্থায়নে মন্ডপে ভিন্নতা আয়োজন করি। এবার আমার টাকায় আমার সেতু স্বপ্নের পদ্মা সেতুর আদলে এই সেতুটি বানানো হয়েছে। প্রথম দিকে মানুষ না জানলেও এখন জেলার বিভিন্নস্থান থেকে দেখতে আসছে এই মন্ডপটি। এতে আমরা খুব খুশি। তবে দীর্ঘ ৪৫ বছর ধরে এই মন্ডপে পূজার উৎসব হলেও মন্দিরের তেমন উন্নয়ন হয়নি। এজন্য আমি জেলা পূজা উৎযাপন কমিটিসহ সরকারের সহযোগিতা কামনা করছি।
বাগবাড়ি বয়েজ ক্লাবের সভাপতি বিজয় চন্দ্র দে বাবন বলেন, মূলত বাস্তবে যারা পদ্মা সেতু দেখতে পারেননি, তাদের দেখার জন্যই এমন আয়োজন। যা প্রতি বছর ভিন্নতা থাকে এই সংগঠনের পূজা মন্ডপে। যদি আমরা ঠিকমতো সহযোগিতা পাই, তাহলে আগামীতে আরো বড় পরিসরে নতুন কিছু উপহার দিতে পারবো।
জেলা পূজা উৎযাপন পরিষদের সভাপতি এড. সুব্রত দে কুমার ভানু বলেন, আমরা প্রতিটি পূজা মন্ডপে সহযোগিতা করার চেষ্টা করছি। বাগবাড়িতে যে পূজা মন্ডপটি হয়েছে তা শহরের সবার নজর কেড়েছে। জেলায় এবার ১৫৫টি পূজা মন্ডপে দূর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. হান্নান মিয়া বলেন, আমরা প্রতিটি পূজা মন্ডপে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যরা মাঠে কাজ করছেন।