ড্রাম সিডার প্রযুক্তি ব্যবহার করে ধান চাষ করলে উৎপাদন খরচ, সময় ও শ্রম কম লাগে এবং ফলন প্রতি একরে ১০-১৫% বেশি পাওয়া যাবে। এ প্রযুক্তি ব্যবহারে জমিতে আগাছা তুলনামূলকভাবে কম হয়। ১০-১৫দিন আগে ধান কর্তন করা যায়। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কৃষিবিদ মো: মহসীন শনিবার সকালে নকলা উপজেলার টালকী ইউনিয়নের ড্রাম সিডার প্রযুক্তির মাধ্যমে আবাদ কৃত ব্রিধান-২৮ ও ৫৮ জাতের ২৫ একর বোরো ধানের মাঠ পরিদর্শন কালে এসব কথা বলেন।
পরে তিনি উপজেলার উরফা ইউনিয়নে উরফা গ্রামে ইকো পার্কে বৃক্ষরোপন ও নকলা পৌরসভার কুর্শাবাদাগৈড় এলাকায় কৃষক লিয়াকত আলীর ভার্মি কম্পোষ্ট পরিদর্শন করেন।
এসময় তার সাথে, অতিরিক্ত পরিচালক প্রশাসন কৃষিবিদ আবুল হাসেম, ময়মনসিংহ অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ মো: আসাদুল্লাহ, বছরব্যাপী ফল উৎপাদন প্রকল্পের পিডি কৃষিবিদ মো: মেহেদী মাসুদ, খামারবাড়ী শেরপুরের উপপরিচালক কৃষিবিদ মো: আশরাফ উদ্দিন, হর্টিকালচার জামালপুরের উপপরিচালক কৃষিবিদ মো: ফকরুল আলম, পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান লিটন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো: হুমায়ুন কবীর, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ আ: ওয়াদুদ, নালিাবাড়ীর সিনিয়র হর্টিকালচারিস্ট কৃষিবিদ মে: শহিদুল্লাহ, উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা সারোয়ার জাহান শাওন, উদ্ভিদ সংরক্ষন কর্মকর্তা আতিকুর রহমানসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
পরিদর্শন শেষে তিনি নকলা উপজেলা কৃষি অফিসে কৃষিসম্প্রসারণ বিভাগের সামগ্রীক কার্যক্রমের উপর এক মত বিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন।