দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র ছয় মাসেই হিরো বনে গেছেন শেরপুরের জেলা প্রশাসক মো. মোমিনুর রশীদ। তাঁর আন্তরিক, দক্ষ ও চৌকস নেতৃত্বে জনসেবা প্রদানে, শেরপুর জেলার সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও মানব সম্পদ উন্নয়নে ইতোমধ্যে প্রশংসনীয় ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে।
তাঁর সুদক্ষ নেতৃত্ব যেন এক সুতোয় গেঁথেছে শেরপুরবাসীকে। সবশেষ ডিসি সম্মেলনে শেরপুরবাসীর প্রাণের দাবী রেল লাইন স্থাপন, বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজ স্থাপনসহ জনগুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিষয়ে সুনির্দিষ্ট যোক্তিক দাবী উপস্থাপনের ফলে শেরপুরবাসী ডিসি মোমিনুর রশীদকে বেশ আপন করে নিয়েছেন। জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, সরকারি-বেসরকারি চাকুরিজীবি, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, ক্রীড়াবিদ, ব্যবসায়িক, সাংবাদিকবৃন্দসহ সকল শ্রেণী পেশার মানুষের উদ্দেশ্য যেন একটাই-পিছিয়ে পড়া সকল মানুষের জীবনমান এবং শেরপুর জেলার সামগ্রিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা।
জেলা প্রশাসক মোমিনুর রশীদ বলেন, আমি পরিকল্পনায় নয়, চর্চায় বিশ্বাসী; আমি জানি, ভবিষ্যত অনিশ্চিত। তাই আমাকে যে দায়িত্ব দিয়ে শেরপুরে পাঠানো হয়েছে তার সর্বোচ্চ সফলতা ও অগ্রগতি আমার অর্জন করতে হবে, এটা লক্ষ স্থির করেই আমি প্রথম দিন থেকেই কাজ করে যাচ্ছি।
জেলায় যোগদানের পর থেকেই তার দপ্তর থেকে জনসেবা প্রদান কার্যক্রম সহজীকরণ শুরু করেন তিনি। দায়িত্ব গ্রহণের পরই তৃণমূলের সাধারণ মানুষসহ সকল শ্রেণী পেশার মানুষের জন্য তার সেবাদ্বার সকল সময়ের জন্য উন্মুক্ত করেছেন। কার্যালয়ে আগত সকলের কথা তাৎক্ষণিক শুনে দ্রুত সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করেন। ফলে সাধারণ মানুষের সাথে তার আত্নীক সম্পর্ক তৈরী হয়েছে বলে মনে করছেন তৃণমূলের অসহায় মানুষজন।
অন্যান্য দপ্তরের নথিপত্র দ্রুত নিষ্পত্তিতে তার প্রশংসা করেছেন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ। ফলশ্রুতিতে সরকারের সকল কার্যক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে দ্রুত গতিতে। গতানুগতিক প্রথার বিপরীতে তার এ আধুনিক মানসিকতায় শেরপুরের সকল শ্রেণী পেশার মানুষ মুগ্ধ।
তার অধীনস্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীগণসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের কর্মজীবীগণের জন্য উন্নত কর্ম পরিবেশ নিশ্চিতকরণে তিনি নিজ কার্যালয়সহ অন্যান্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত উন্নয়নেও ইতোমধ্যে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন। ফলে তার নিজের ও বিভিন্ন দপ্তরের সকল সহকর্মীরাও অত্যন্ত আনন্দিত।
তার নিজস্ব উদ্যোগে এ জেলায় ভূমি ব্যবস্থাপনা ও ভূমিসেবা সহজীকরণ করা হয়েছে। ই-পর্চা সফটওয়্যারে রেকর্ডীয় খতিয়ানের ডাটা এন্ট্রি করে এ জেলার রেকর্ডরুম ডিজিটাল করা হয়েছে। জেলার ওয়েব পোর্টালে সকল অর্পিত সম্পত্তির তথ্য, ভূমিহীন ও গৃহহীনদের তালিকা, দেওয়ানী ও ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইবুন্যাল এ চলমান মামলার তথ্য, তার মাসিক কার্যক্রম, আদালত ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের তথ্য সকলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের ওয়েব পোর্টাল আধুনিকায়নের ফলে দ্রুত সময়ের মধ্যে জেলার বিভিন্ন তথ্য ও সেবা পূর্বের চেয়ে অনেক কম সময়ে পাওয়া যাচ্ছে।
তার সুদক্ষ দিক নির্দেশনায় তিনি শেরপুরবাসীকে ৫২ টি ইউনিয়নে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন উপহার দিয়েছেন। শ্রীবরদী উপজেলার ভেলুয়া গ্রামবাসী ২৫ বছর পর শান্তিপূর্ণ পরিবেশে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পেরে জেলা প্রশাসকের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
তার চৌকস দিক নির্দেশনায় জেলা প্রথমবারের মত অনলাইন ব্লাড ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। জেলায় প্রথমবারের মতো ক্ষুদ্র, মাঝারি ও অনলাইন উদ্যোক্তাদের ডাটাবেইজ প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো: মোমিনুর রশীদ। একই সাথে তার দিকনির্দেশনায় ময়মনসিংহ বিভাগে প্রথমবারের মতো জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় উদ্যোক্তা সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে শেরপুরে।
এছাড়া উদ্যোক্তাদের ঋণ কার্যক্রমে সমস্যা নিরসনে ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে ম্যাচ মেকিং কর্মশালা আয়োজন করেছেন তিনি। করোনাকালে উদ্যোক্তাদের উদ্যোগ বাঁচিয়ে রাখতে অনলাইন মেলা আয়োজন, পর্যটন কর্পোরেশন ও এটুআইয়ের সহযোগিতায় দুই দিন ব্যাপী কর্মশালার আয়োজন করেছেন তিনি। যা উদ্যোক্তাদের কার্যক্রমে আরো গতি এনেছে।
পর্যটনের আনন্দে, তুলশীমালার সুগন্ধে-শেরপুর। এই স্লোগানে পর্যটনকে উপজীব্য করে ব্র্যান্ডিং হচ্ছে শেরপুর জেলা। শেরপুর জেলা ব্র্যান্ডিং করতে ইতোমধ্যে তিনি ব্র্যান্ডিং লগো সম্বলিত ব্যাগ, মগ, ক্যালেন্ডার, ফোল্ডার, খাতা ও কলমের ব্যবহার শুরু করেছেন। এছাড়া তার উদ্যোগে স্থানীয় হোটেল-রেস্টুরেন্ট ও পরিবহনে ব্র্যান্ডিং লগোর ব্যবহার শুরু হয়েছে।
শেরপুরকে ইতিবাচকভাবে উপস্থাপনের জন্য জেলার ইতিহাস-ঐতিহ্য, পর্যটন কেন্দ্র, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা নিয়ে স্থিরচিত্র ও ভিডিও চিত্র নির্মাণ ও জেলার ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তা প্রদর্শন ও প্রচারের ব্যবস্থা করেছেন তিনি।
শেরপুরের পর্যটন বিকাশে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো: মোমিনুর রশীদ। তিনি জেলার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র গজনী অবকাশকে ঢেলে সাজানো শুরু করেছেন। তার উদ্যোগে ময়মনসিংহ বিভাগে প্রথম জিপ লাইনিং, ক্যাবল কার ও দীর্ঘতম ঝুলন্ত ব্রিজ নির্মিত হয়েছে গজনী অবকাশে, ফলশ্রুতিতে গজনীতে ইতিমধ্যে দর্শনার্থী অতীতের তুলনায় বহুগুণ বেড়েছে, যা এ এলাকায় অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। এছাড়া আগত দর্শনার্থীদের শেরপুরের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের জীবনমান ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানাতে কালচারাল একাডেমী স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি। একইসাথে রেস্ট হাউজের আধুনিকায়ন, রাইড সম্প্রসারণসহ বিভিন্ন স্থাপনা নতুন নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি।
শেরপুর সাংস্কৃতিক পরিবারের আহবায়ক ইউসুফ আলী রবিন বলেন, “আমাদের জেলা প্রশাসক মহোদয়ের বিগত ছয় মাসের যে কর্মচঞ্চণ্যতা, কাজের প্রতি আগ্রহ ও স্পৃহা, তা অন্য কোন জেলা প্রশাসকের কাছে আমরা পাইনি। শেরপুরের সাংস্কৃতিক অঙ্গন দীর্ঘদিন ঝিমিয়ে ছিলো। জেলা প্রশাসক মহোদয় আসার পর থেকেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে শেরপুরের সাংস্কৃতিক অঙ্গন।
বিশেষ করে ক্রিড়াঙ্গন, শিক্ষাঙ্গন, সাংস্কৃতিক অঙ্গন থেকে শুরু করে সকল কার্যক্রমে সরাসরি অংশগ্রহণের মাধ্যমে আরো গতিশীল করেছেন তিনি। শেরপুরবাসীর জন্য এই কার্যক্রমগুলো সত্যিই প্রশংসা করার মতো।”
শেরপুর সদর উপজেলা ক্রিড়া সংস্থার অতিরিক্ত সাধারণ সম্পাদক মেরাজ উদ্দিন বলেন, “শেরপুরের বর্তমান জেলা প্রশাসক একজন ক্রিড়া বান্ধব মানুষ। তিনি শেরপুরে যোগদানের পর থেকেই ক্রিড়াঙ্গনের উন্নয়নে যেভাবে কাজ করেছেন, ক্রিড়ার সাথে সংশ্লিষ্ট প্রতিটি মানুষ সন্তুষ্ট। এ যাবৎকালের সবচেয়ে সেরা জেলা প্রশাসক ও ক্রিড়া বান্ধব জেলা প্রশাসক পেয়ে আমরা শেরপুরবাসী গর্বিত।”
শেরপুর সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান সাবিহা জামান শাপলা বলেন, “আমাদের বর্তমান জেলা প্রশাসক মহোদয় এসেই মাত্র ছয় মাসেই শেরপুরবাসীর মন জয় করে নিয়েছেন। আমরা শেরপুরবাসী তাকে পেয়ে গর্বিত। শেরপুরের জন্য অনেক উন্নয়মূলক কাজ শুধু দাপ্তরিক খরচে নয়, ব্যক্তিগত অর্থায়নেও তিনি কম্বল বিতরণসহ করোনাকালে বিভিন্ন কাজ করেছেন। শুধু জেলা প্রশাসক মহোদয় নয়, আমাদের ডিসি ভাবীকে পেয়েও আমরা গর্বিত। দুইজনের কার্যক্রমে আমাদের শেরপুরবাসী মুগ্ধ।”
শেরপুর আইনজীবি সমিতির সাবেক সভাপতি এডভোকেট রফিকুল ইসলাম আধার বলেন, “বর্তমান জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদানের পর থেকেই প্রশাসনিক কাজের পাশাপাশি জেলা থেকে উপজেলা পর্যন্ত তার সকল কর্মসূচিই বেশ প্রশংসার দাবীদার। তার কাজ করার সদিচ্ছা ও মাঠ পর্যায়ে সকল কার্যক্রমে স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণ ও সকল শ্রেণি পেশার মানুষের সাথে সমন্বয় করে নান্দনিক শেরপুর গড়তে কাজ করার প্রবণতা শেরপুরবাসী উৎসাহ নিয়ে গ্রহণ করেছে। ”
শেরপুর জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি মানিক দত্ত বলেন, “শেরপুরের জেলা প্রশাসক মোমিনুর রশীদ মহোদয় ক্রিড়াঙ্গনের একটি প্রাণ। শুধু তিনি নন, তার সহধর্মিনীও শেরপুরের ক্রিড়াঙ্গনের জন্য আশির্বাদ স্বরুপ। তিনি শেরপুর যোগদানের পর শেরপুরের ক্রিড়াঙ্গন যেভাবে উজ্বীবিত হয়েছে, তা অকল্পনীয়। দুস্থ খেলোয়ারদের সহযোগিতা থেকে শুরু করে খেলোয়াড়দের জন্য তার আগ্রহ, শেরপুরের ক্রিড়াঙ্গনকে এগিয়ে নিয়ে গেছে কয়েকধাপ। মাত্র ছয় মাসেই যা এখন দৃশ্যমান। সেইসাথে ইনডোর স্টেডিয়ামে বিভিন্ন কার্যক্রম ও উদ্যোগ আমাদের ক্রিড়াঙ্গনে আলাদা মাত্রা যোগ করেছে। সেই সাথে আমাদের ডিসি ভাবীর ক্রিড়া নিয়ে আগ্রহের কারণে বেশ কয়েকটি প্রতিযোগিতা আয়োজন ও নারী খেলোয়াড়দের জন্য বিভিন্ন সুযোগ আমাদের শেরপুরবাসীর জন্য আশীর্বাদ স্বরুপ।”
শেরপুর জেলা মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান নাসরিন বেগম ফাতেমা বলেন, “জেলা প্রশাসক মহোদয় একজন সজ্জন ব্যক্তি। প্রতিটি কার্যক্রমে তার সহযোগিতা ও আগ্রহ আমাদের কার্যক্রমকে অনুপ্রাণিত করে। শুধু ডিসি স্যার নন, ডিসি ভাবীর সহযোগিতা আমাদের নারীদের যেকোন কাজকে আরো গতিশীল করছে। আমরা সতিই একজন কর্মঠ ও পরিশ্রমী ডিসি পেয়ে গর্বিত।”
শেরপুর পৌরসভার মেয়র গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া বলেন, “বর্তমান জেলা প্রশাসক অত্যন্ত যোগ্য, বন্ধুবৎসল, অমায়িক এবং নিরঅহংকারী মানুষ। যেকোন সমস্যা সমাধানে তিনি শতভাগ উদ্যোগী ও সহায়ক। শেরপুরবাসীর বিভিন্ন সমস্যা নিরসনে তার অগ্রণী ভূমিকা সত্যিই প্রশংসার দাবীদার।”
জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার নুরুল ইসলাম হিরো বলেন, “শেরপুরবাসী একজন খোলামেলা মনের ডিসি পেয়েছি। বুধবারে ডিসি অফিসে যাওয়া এখন বেশ কঠিন। প্রতি বুধবার প্রায় হাজার খানেক সেবা প্রত্যাশী, তার কাছে আসে। উনি সময় নিয়ে তাদের কথা শুনেন এবং সহযোগিতা করার চেষ্টা করেন। এছাড়া উনার বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রমগুলো বেশ প্রশংসার দাবীদার।”
শেরপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি শরিফুর রহমান বলেন, “আমাদের বর্তমান জেলা প্রশাসক মাত্র সাত মাসেই সবার মন জয় করেছেন। তৃণমূল পর্যায়ের সবাইকে তিনি মূল্যায়ন করে একসাথে পরামর্শ নিয়ে কাজ করছেন। একজন গণমাধ্যকর্মীবান্ধব ডিসি তিনি। জেলায় যোগদানের পরই তিনি শেরপুরে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন শেরপুর প্রেসক্লাবের জন্য একটি জায়গা ও অর্থ বরাদ্দ দিয়ে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। যেকোন কর্মকান্ডে তিনি সাংবাদিকদের পরামর্শ নিয়ে কাজ করেন। গজনী অবকাশে বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের জন্য শেরপুরবাসী উপকৃত হচ্ছে। মোট কথা, বর্তমান ডিসি মহোদয়ের কল্যাণে শেরপুরবাসী উপকৃত হচ্ছে, শেরপুর উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।”
জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর রুমান বলেন, “বর্তমান জেলা প্রশাসক একজন জনবান্ধব জেলা প্রশাসক, অত্যন্ত ভালো মনের মানুষ। তার আতিথিয়তায় শেরপুরবাসী মুগ্ধ। তার সবচেয়ে বড় গুণ হলো, সাধারন মানুষের কথা ও নেতৃবৃন্দদের কথার তিনি মূল্যায়ন করেন। যেকোন কার্যক্রমে সবাইকে একসাথে নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেন। তিনি একজন সৎ ও যোগ্য লোক। তার সততা ও কর্মস্পৃহায় শেরপুরবাসী শতভাগ সন্তুষ্ট।”
জেলা প্রশাসক মোমিনুর রশীদ বলেন, “শুধু গতানুগতিক দায়িত্ব পালন নয়, বরং গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত পর্যটনসমৃদ্ধ শেরপুর উন্নত জেলায় পরিণত করাই আমার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। যোগদানের পর থেকে কতটুকু ভালোবাসা, সম্মান আর কাজ দিতে পেরেছি, তার মূল্যায়ন শেরপুরবাসীই করবে।”