চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এক দুবাইপ্রবাসীর স্ত্রী। তবে দেড় ঘণ্টার মধ্যে সব নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার নাজিরহাট পৌরসভার সেবা ক্লিনিক অ্যান্ড নার্সিংহোমে স্বাভাবিক প্রসবের মাধ্যমে ছয় সন্তানের জন্ম দেন ওই নারী।
তার নাম তাছলিমা আকতার (২৫)। তিনি নাজিরহাট পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা দুবাইপ্রবাসী মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রী। জাহাঙ্গীর বর্তমানে দুবাইয়ে কর্মরত। ছয় নবজাতকের মধ্যে চার ছেলে ও দুই কন্যাসন্তান। নবজাতকদের ওজন ছিল ৩৫০ থেকে ৬৫০ গ্রামের মধ্যে।
তাছলিমার স্বজনরা জানান, মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে প্রসবব্যথা উঠলে তাছলিমাকে নাজিরহাট পৌর সদরের সেবা ক্লিনিক অ্যান্ড নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়। তিনি সাড়ে পাঁচ মাসের সন্তানসম্ভবা ছিলেন। সন্ধ্যার দিকে হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের চিকিৎসক স্বাভাবিক প্রসবের চেষ্টা করেন। এতে ধীরে ধীরে ছয়টি নবজাতকের জন্ম হয়।
হাসপাতালের গাইনি চিকিৎসক ফাতেমা তুজ জোহরা বলেন, ‘জন্মের পর দেড় ঘণ্টার ব্যবধানে একে একে সব নবজাতকের মৃত্যু হয়। তবে প্রসূতি সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন। রোগীর অবস্থা খুব খারাপ ছিল। এজন্য চট্টগ্রাম শহরে কিংবা দূরের হাসপাতালে পাঠানো অসম্ভব ছিল। আমার লক্ষ্য ছিল মাকে বাঁচানো। একসঙ্গে ছয় শিশুর জন্মের বিষয়টি স্বাভাবিক নয়। এর আগে আমাদের দেশে কারও একসঙ্গে ছয় সন্তান হয়েছিল কিনা তা জানা নেই।’
চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এক দুবাইপ্রবাসীর স্ত্রী। তবে দেড় ঘণ্টার মধ্যে সব নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার নাজিরহাট পৌরসভার সেবা ক্লিনিক অ্যান্ড নার্সিংহোমে স্বাভাবিক প্রসবের মাধ্যমে ছয় সন্তানের জন্ম দেন ওই নারী।
তার নাম তাছলিমা আকতার (২৫)। তিনি নাজিরহাট পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা দুবাইপ্রবাসী মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রী। জাহাঙ্গীর বর্তমানে দুবাইয়ে কর্মরত। ছয় নবজাতকের মধ্যে চার ছেলে ও দুই কন্যাসন্তান। নবজাতকদের ওজন ছিল ৩৫০ থেকে ৬৫০ গ্রামের মধ্যে।
তাছলিমার স্বজনরা জানান, মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে প্রসবব্যথা উঠলে তাছলিমাকে নাজিরহাট পৌর সদরের সেবা ক্লিনিক অ্যান্ড নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়। তিনি সাড়ে পাঁচ মাসের সন্তানসম্ভবা ছিলেন। সন্ধ্যার দিকে হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগের চিকিৎসক স্বাভাবিক প্রসবের চেষ্টা করেন। এতে ধীরে ধীরে ছয়টি নবজাতকের জন্ম হয়।
হাসপাতালের গাইনি চিকিৎসক ফাতেমা তুজ জোহরা বলেন, ‘জন্মের পর দেড় ঘণ্টার ব্যবধানে একে একে সব নবজাতকের মৃত্যু হয়। তবে প্রসূতি সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন। রোগীর অবস্থা খুব খারাপ ছিল। এজন্য চট্টগ্রাম শহরে কিংবা দূরের হাসপাতালে পাঠানো অসম্ভব ছিল। আমার লক্ষ্য ছিল মাকে বাঁচানো। একসঙ্গে ছয় শিশুর জন্মের বিষয়টি স্বাভাবিক নয়। এর আগে আমাদের দেশে কারও একসঙ্গে ছয় সন্তান হয়েছিল কিনা তা জানা নেই।’
তাছলিমা আকতার বলেন, ‘আমি কল্পনাও করিনি এরকম কিছু ঘটবে। আল্লাহর দেওয়া উপহার সানন্দে গ্রহণ করেছিলাম। এরপর যা হয়েছে, সবই আল্লাহর ইচ্ছা। আল্লাহ দিয়েছেন, আবার তিনি নিয়েও গেছেন।’
তাছলিমা আকতার বলেন, ‘আমি কল্পনাও করিনি এরকম কিছু ঘটবে। আল্লাহর দেওয়া উপহার সানন্দে গ্রহণ করেছিলাম। এরপর যা হয়েছে, সবই আল্লাহর ইচ্ছা। আল্লাহ দিয়েছেন, আবার তিনি নিয়েও গেছেন।’